মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬ টি উপায়

আপনি কি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬ টি উপায় উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইচ্ছুক তাহলে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি আপনার জন্য মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কিভাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ

আজকের আলোচনার মূল বিষয় হলো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬ টি উপায় এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার নিয়ম। ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কেমন ফ্রিল্যান্সিং মোবাইল দিয়ে করার সুবিধা অসুবিধা বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাল্লাহ।

পোস্ট সূচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬টি উপায় জেনে নিন 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬টি উপায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬ টি উপায় জানতে আপনি কি ? ইচ্ছুক। সত্যি কি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় আর সেখান থেকে টাকা আয় করা যায় চলুন নিচে  জেনে নেওয়া যাক। 

  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
  • কন্টেন তৈরি
  • অনলাইন টিচিং
  • অ্যাফিলিয়েন মার্কেটিং
  • ট্রান্সলেশন বা অনুবাদ

এই ৬টি মাধ্যম দিয়ে আপনি প্রতি মাসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন এই ৬টি মাধ্যম কে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয় । এই ৬টি মাধ্যমই হলো আপনার ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের অংশ এখান থেকে প্রতিমাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব । বর্তমান ইন্টারনেট জগত আমাদের আয়ের উৎস অনেক বৃদ্ধি করেছে এবং আমাদের আয়ের সিস্টেম অনেক সহজ করে দিয়েছে।

ডিজিটাল মার্কেটিংঃ ডিজিটাল মার্কেটিং হল এমন এক ধরনের মার্কেটিং যা আপনি ঘরে বসে থেকে আপনার পণ্য প্রচার করতে পারবেন। কারণ বর্তমান সময়ে লাখ ,লাখ মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুক ইউটিউব ইনস্টাগ্রাম এগুলো হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর অংশ এগুলোতে আপনি পণ্য প্রচার করতে পারবেন।  আপনার একটি বিজনেস দাঁড় করাতে পারবেন এই বিজনেসের মাধ্যমে আপনি প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টঃ সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট হল নিয়মিত পোষ্ট তৈরি করা প্রতিদিন ফলোয়ারদের সাথে যোগাযোগ করা। ফলোয়ারদের কেমন ভিডিও বা কেমন কনটেন্ট পছন্দ সে সম্পর্কে তাদের সাথে আলোচনা করা এবং ফলোয়ারদের সাথে মতবিনিময় করা। তাহলে আপনার ব্র্যান্ড উপস্থিত বৃদ্ধি করা। জন্য ফলোয়ার ফলোইং সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরি করা। 

কনটেন্ট তৈরি এবং অনলাইন চিটিং সম্পর্কে বিস্তারিত  জেনে নিন

কনটেন্ট তৈরি, বর্তমানে হাজারো মানুষ কনটেন্ট তৈরি করে প্রতি মাসে লক্ষ্যাদিক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে। বর্তমান সময়ে অনেক বাংলাদেশী নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে কনটেন্ট  কিউটর কে বেছে নিয়েছে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬টি উপায় এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ১টি উপায় হল কন্টেন্ট কিউটর এখান থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা বেশি ইনকাম করে থাকে। এ প্ল্যাটফর্মে প্রচুর টাকা ইনকাম করার সুযোগ এবং রয়েছে।

অনলাইন টিচিংঃ অনলাইন টিচিং বর্তমান সময়ে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে অনলাইন টিচিংয়ে বিশেষ করে এখানে গ্রামের ছাত্ররা তারা ভালো টিচার না পাওয়ার কারণে তারা অনলাইনে টিচারের কাছে প্রাইভেট পড়ে থাকে।   বর্তমান সময়ে শহর গ্রাম বলে নয় সময় বাঁচানোর জন্য এবং সময় কে মূল্যায়ন করার জন্য অনেক মানুষ অনলাইনে টিচিং করাচ্ছে এবং অনেক ছাত্র অনলাইনে তা প্রাইভেট হিসেবে পরছে এটি মোবাইল দিয়ে ফিন্যান্সিং করার ৬টি উপায় এর মধ্যে অন্যতম একটি সেরা ১টি উপায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কেমন 

বর্তমান ডিজিটাল যুগে হাজারো মানুষ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে তার ভবিষ্যৎ সুন্দর এবং উজ্জ্বল করতে পেরেছে । তারা প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকাও ইনকাম করতে পারছে।  আপনি কেন তাহলে  মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। আপনিও পারবেন কিন্তু আপনাকে লাগবে সঠিক একজন গাইডলাইনদাতা এবং সঠিক প্রশিক্ষণ এই সকল কিছুর মাধ্যমে আপনি একজন যোগ্য ফ্রিল্যান্সার হয়ে উঠবেন


এটি শুধু একটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম নয় এটি আপনার বিজনেস এর একটি চাবির কাঠিও হতে পারে। এখানে বিজনেস থেকে শুরু করে আপনার জীবনের সকল কিছুর ব্যবস্থা রয়েছে। এখান থেকে বর্তমান সময়ে হাজার হাজার বেকার মানুষ তারা প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে। শুধুমাত্র একটি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর ১০০% এর মধ্যে ৯০% কাজও করা যায় তাহলে আপনি আর দেরি কেন করছেন। আপনিও ফ্রিল্যান্সিং করেন প্রতি মাসে লক্ষ্য দিক টাকা আয় করেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কেমন প্রশিক্ষণ আইটির সাপোর্ট নেওয়া উচিত

বর্তমান যুগে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য হাজার হাজার আইটি বা প্রশিক্ষণ সেন্টার রয়েছে। কিন্তু আপনাকে তাদের মধ্যে বাছাই করে নিতে হবে। আপনাকে দেখতে হবে কোন আইটি গুগল সার্টিফাই যারা গুগল সার্টিফাই তাদের কাছ থেকে সাপোর্ট নিতে হবে । এবং আপনাকে দেখতে হবে তারা আদৌ ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে টাকা ইনকাম করতে পারছে কিনা তারা প্রতি মাসে ক্লায়েন্ট পায় কিনা।

তাদের কাছ থেকে আপনি সাপোর্ট নিতে পারেন কিন্তু।  আপনার যদি আর্থিক সমস্যা থাকে আপনি youtube থেকে সাপোর্ট নিতে পারবেন। বা গুগল থেকে ব্লক পোস্ট পড়ে অনেকটাই সাপোর্ট নেওয়া যায়।  এগুলোর মাধ্যমে আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন।  আপনি যদি একজন নিজেকে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার বানাতে চান অবশ্যই আপনাকে একটি ভালো আইডিতে প্রশিক্ষণ নিতে হবে বা তাদের সাপোর্ট এবং গাইডলাইন আপনার জন্য ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ

ফ্রিল্যান্সিং করার অসুবিধা গুলো হলো

ফ্রিল্যান্সিং করে কিছু শারীরিক সমস্যা হয় যেগুলো কি আমরা অসুবিধা বলে থাকি যেমন দীর্ঘ সময় ধরে ল্যাপটপের সামনে বা ডেক্সটপ এর সামনে বসে কাজ করা । কারণে চক্ষু সমস্যা দেখা দেয় কোমর ব্যথা, ঘাড়, ব্যথা , পিট ব্যথা ইত্যাদি এই ধরনের সমস্যা গুলো দেখা দেয় এগুলো ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কষ্টকর ব্যাপার। তার জন্য দীর্ঘ সময় ধরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে না।

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য দীর্ঘ সময় ধরে ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ এর সামনে বসে কাজ করতে হয়।  দীর্ঘ সময় কাজ না করলে পুরো কাজ শেষ করা যায় না।  এ কাজ প্রতিদিন নিয়মিত করতে হয় ছেড়ে ছেড়ে কাজ করা যায় না। নিয়মিত কাজ না করলে আইডির রেঙ্ক কমে যেতে পারে তাই এখানে নিয়মিত কাজ করতে হয়। 

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার সুবিধা গুলো

ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কোন অফিসে বা এক স্থানে থেকে অন্য স্থানে যেতে হয় না।  ফ্রিল্যান্সিং কাজ  ঘরে বসে থেকে বিদেশি কোম্পানিগুলোতে কাজ করতে পারা যায়। সেখান থেকে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কারো আদেশ মানতে হয় না। নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করা যায় এটাকে বলা যায় নিজ স্বাধীন পেশা। 


ফ্রিল্যান্সিংয়ের সব থেকে বড় সুবিধা হল এটি একটি ব্যক্তিগত কাজ। এ কাজে কোন অফিসে বা কারো আদেশ মানার প্রয়োজন পড়ে না।  নিজের ইচ্ছা মত কাজ করা যায় ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে অনেক মোটা অংকের টাকা ইনকাম করা যায়। যা অন্য কোন চাকরি বা অন্য কোন মাধ্যমে পাওয়া যায় না ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে একটি বিজনেস  দাঁড় করানো যায়।

ফ্রিল্যান্সিং করে সফলতা অর্জন করা কি সম্ভব

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে সফলতা অর্জন করা সম্ভব কারণ বর্তমান সময়ে হাজারো বেকার মানুষ মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে একটি মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশী হাজারো মানুষ ফ্রিল্যান্সিং কে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে। এখানে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬টি উপায় রয়েছে। প্রতিটি উপায়ে বা প্লাটফর্মে সফল হওয়া সম্ভব।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হওয়ার জন্য আমাদের সবথেকে  যে জিনিসটার প্রয়োজন বেশি পড়বে সেটি হল ধৈর্য। ধৈর্যধারণের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে সফলতা অর্জন করা ধৈর্য ছাড়া ফ্রিল্যান্সিং জগতে সফল হওয়া কঠিন ধৈর্যের সাথে আমাদের দক্ষ আইটির সাপোর্ট নিতে হবে। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সার অনেক বেড়ে গেছে তার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে

আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা ফ্রিল্যান্সিং অর্ধেক কাজ শিখে মাঝপথে গিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা ছেড়ে দিয়েছে কারণ তারা ধৈর্য হারা হয়েছে ধৈর্যের মাধ্যমেই ফ্রিল্যান্সিং জগতের সফলতা অর্জন করা সম্ভব ধৈর্য ছাড়া ফ্রিল্যান্সিং জগতের সফলতা অর্জন করা অসম্ভব

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সহজ ২টি মাধ্যম

বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের ২টি কাজ করে থাকেন । ২টি কাজের মাধ্যমে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছেন। আপনি কি সেই দুইটি মাধ্যম সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক।  ইচ্ছুক হলে চলুন তাহলে নিচে সে। ২টি মাধ্যম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ইউটিউব চ্যানেলঃ ইউটিউব চ্যানেলে বর্তমান সময়ে হাজার হাজার মানুষ প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করে থাকেন । youtube চ্যানেলে সফলভাবে কাজ করার অনেক সহজ মাধ্যম এবং টেকনিক রয়েছে।  ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত কাজ করলে এবং নিয়মিত ভিডিও আপলোড করলে ইনকাম অনেক দ্রুত শুরু করা সম্ভব । এখানে দর্শকদের ভালোবাসা এবং উপর ভিত্তি করে ইনকাম হয়। এবং আপনার কনটেন যদি ভাল হয় দর্শকের পছন্দ হয় তাহলে আপনি প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 


ফেসবুক পেজঃ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম এর মধ্যে অন্যতম একটি হলো ফেসবুক পেজ  থেকে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করছে বর্তমানে হাজারো মানুষ।  আপনিও ইনকাম করতে যদি চান তাহলে আপনাকে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে।  যা দর্শকের মন ছুঁয়ে যায় আপনার ভিডিও দর্শক যত বেশি দেখবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে চেষ্টা করতে হবে ভিডিওতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার। 

শেষ কথা গুরুত্বপূর্ণ টিপস

শ্রদ্ধেয় পাঠক আপনার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার৬টি উপায়। এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার সুবিধা, ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার অসুবিধা কাজ করার ভবিষ্যৎ কেমন হবে।  ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে কেমন টাকা ইনকাম করা যায় । এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। পুরো পোষ্টের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং করার সবথেকে দুটি সহজ উপায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যেখান থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা যায়। 

শ্রদ্ধেয় পাঠক আমি আশা করি আপনি যদি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন আশা করি কিভাবে এবং কেমন করে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং  করার ৬টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেছেন প্রিয় পাঠক আপনার সুস্থতা ও কল্যাণ কামনা করে আজকের পোস্টটি এখানে সমাপ্ত করছি। প্রয়োজনে কমেন্ট করবেন পনাদের প্রতিটি কমেন্টের রিপ্লাই দেয়া হয় টেকি বাজার।  মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৬ টি উপায়

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকি বাজার আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
Md. Touhid Islalm
Md. Touhid Islalm
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও অর্ডিনারি আইটির সিনিয়র সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার। তিনি অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন। ৫ বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সফল হতে সহায়তা করে যাচ্ছেন।