বাংলা আর্টিকেল লিখার সব থেকে সহজ ১২টি নিয়ম
শ্রদ্ধেয় প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে বাংলা আর্টিকেল লিখতে হয়
। এবং বাংলা আর্টিকেল লিখার ১২টি নিয়ম আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। এবং
আপনার বাংলা আর্টিকেলটি কিভাবে গুগল সার্চ রেঙ্কে সব প্রথম স্থান অধিকার করবে।
বাংলা আর্টিকেল লিখার আপনি যদি সেরা রাইটার হতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার
জন্য।
প্রিয় পাঠক বাংলা আর্টিকেল লেখার সব থেকে সহজ টেকনিক গুলি আপনাদের সামনে তুলে
ধরবো। এবং কিভাবে খুব সহজে আপনি একজন যোগ্য বাংলা আর্টিকেল রাইটার হবেন মাত্র১২
টি নিয়ম অনুসরণ করে তা দেখাবো ইনসাল্লাহ
বাংলা আর্টিকেল লিখার সব থেকে ১২টি সহজ নিয়ম
পোস্ট সূচিপত্রঃ
- আর্টিকেল লিখার সঠিক নিয়ম
- টাইটেল এবং ভূমিকা বাটন লিখার সঠিক নিয়ম
- পোষ্টের শুরুতে ভূমিকা লেখার নিয়ম
- ফিউচার ইমেজ এবং তার নিচের অংশ
- পেজ সূচিপত্র লিখার সঠিক নিয়ম
- প্যারাগ্রাফ এর শিরোনাম ও আরো পরুন লেখার সঠিক নিয়ম
- শেষ কথা লিখার সঠিক নিয়ম
- ফোকাস কিওয়ার্ড কি- ফোকাস কিওয়ার্ড কাকে বলে
- আর্টিকেল ও প্যারা লেখার নিয়ম
- আর্টিকেল লিখার তথ্য পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস
- পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
- শেষ কথা গুরুত্বপূর্ণ টিপস
আর্টিকেল লিখার সঠিক নিয়ম
আপনি এমন একটি কিওয়ার্ড নির্বাচন করুন যে কিওয়ার্ড টির উপরে আপনার ভালো
জ্ঞান বা দক্ষতা আছে । এবং কিওয়ার্ড টি আপনি এমনভাবে উপস্থাপন করুন যাতে
পাঠক পুরো পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে। এবং এমন কথা পোস্টের ভিতরে যোগ করুন
যাতে পাঠক আনন্দের সাথে এবং বিনোদনের সাথে পুরো পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে
পারে।
আর্টিকেল লিখার জন্য প্রথমে একটি পরিকল্পনা করুন আর্টিকেল লিখা শুরুতে অথবা
প্রথমে একটি ভূমিকা যোগ করুন । এবং ভূমিকা সংক্ষিপ্ত ভাবে পুরো পোস্টের মূল
অংশ তুলে ধুরন বা পোস্টের শুরুতে পুরো পোস্টে একটি সারাংশ তৈরি করুন যেটা
পোস্টের শুরুতে থাকবে কারণ যাতে পাঠক সারাংশ পড়ে পুরো পোষ্টের মধ্যে কি আছে
তা বুঝতে পারে।
আপনার কনটেন্ট ব্লগ পোস্টে অবশ্যই সহজ ভাষা ব্যবহার করতে হবে। যাতে পাঠক সকল
ধরনের ইংরেজি শব্দ বা কঠিন উচ্চারণ জনিত শব্দ গুলি না লেখাই ভালো। চেষ্টা
করতে হবে বাংলা আরটিকাল অনেক সহজ ভাবে লিখতে হবে যাতে সকল বয়সি পাঠক পড়তে
পারে।
টাইটেল এবং ভূমিকা বাটন লিখার সঠিক নিয়ম
টাইটেল লিখতে হবে ফোকাস কিওয়ার্ড দিয়ে এবং টাইটেল ৩ থেকে ৮ শব্দের মধ্যে
হতে হবে টাইটেল বা শিরোনাম সব থেকে সহজ এবং লোভনীয় শব্দ ব্যবহার করতে হবে।
টাইটেল এর মধ্যে এমন কি ওয়াড ব্যাবহার করতে হবে পাঠক যেন টাইটেল পড়ে পুরো
পোষ্টটি পড়তে আগ্রহী হয় এমন কিওয়ার্ড টাইটেল এর মধ্যে লিখতে হবে।
ভূমিকা বাটন অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ আটিকেলের অংশ। ভূমিকা বাটন পাঠকে অন্য
আটিকেল পড়তে আকৃষ্ট করে। কারণ বাটনে অন্য রিলেটেড আর্টিকেলের লিংক দেওয়া
থাকে তার জন্য পাঠক করতে আগ্রহী হয়। তাই অবশ্যই শুরুতে একটি ভূমিকা বাটন
দেওয়া উচিত
চলুন ভূমিকা বাটন দেয়ার নিয়ম দেখি
১ ভূমিকা বাটানে অবশ্যই আমাদের অন্য একটি রিলেটেড পোষ্টের লিংক দিতে হবে।
২ ভূমিকা বাটনে সর্বোচ্চ ৪ থেকে ৭ শব্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে এর অধিক
শব্দ দেওয়া যাবে না।
ভূমিকা বাটনের পাশাপাশি আরো পড়ুন যোগ করবেন এবং ভূমিকা বাটন যে পোস্ট রিলেটেড লিংক ব্যবহার করবেন এবং আরো পড়ুন সেকশনে অন্য পোস্ট রিলেটেড লিংক দিতে হবে
পোস্ট এর শুরুতে ভূমিকা লেখার নিয়ম
প্রত্যেকটা পোষ্টের শুরুতে একটি ভূমিকা বাটন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবং
ভুমিকা বাটনটি ৪ থেকে ৫ লাইন হতে হবে এবং সর্বোচ্চ ৬ লাইন লেখা যাবে । ভূমিকা
মধ্যে তুলে ধরতে হবে পুরো পোষ্টের মধ্যে কি কি বিষয়ে আলোচনা করা হবে। অবশ্যই
ভূমিকাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ করে লিখতে হবে এবং ভূমিকার ওপর নির্ভর করে পাঠক
পুরো পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়েবে কি না তাহলে অবশ্যই ভূমিকায় পুরো পোষ্টের
গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো তুলে ধরতে হবে। প্রথম অংশে ভূমিকা লেখার নিচের দিক গুলো
হলো
১ পুরো পোষ্টের মধ্যে কি থাকছে অবশ্যই ভূমিকা তুলে ধরতে হবে।
২ ভূমিকা লিখার পূর্বে আমরা কোনো ভাবে ভুল করেও কোন প্যারা লিখা যাবে না
৩ ভূমিকার প্রথমে আমরা চেষ্টা করব তিন-চারটি ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করার
4 ভূমিকার প্রথম লাইনে আমাদের চেষ্টা করতে হবে দুইটি বা একটি ফোকাস কিওয়ার্ড
ব্যবহার করতে পারলে অনেক ভালো
5 ভূমিকা ৩ থেকে ৪ লাইন লিখলে ভালো কি৫ থেকে ৬ লাইন পর্যন্ত লিখা যায়।
৬ একই ধরনের ভূমিকা, প্রত্যেকটা পোস্টে লিখা যাবে না প্রতিটা পোস্টের জন্য
আলাদা আলাদা ভূমিকা লিখতে হবে।
৭ ভূমিকাতে একাধিক মেন কিওয়ার্ড লেখার চেষ্টা করব এবং প্রত্যেকটি কিওয়ার্ড
লেখার পর কমা ব্যবহার করতে হবে।
৮ চেষ্টা করতে হবে পুরো পোষ্টের মধ্যে ফোকাস কিওয়ার্ড গুলো যেন ১৫ থেকে ১৬
বার এর অধিক ব্যবহার হয়।
আরো পরুনঃঅ্যাড দেখে প্রাতিদিন আয় করুন
ফিউচার ইমেজ এবং তার নিচের অংশ
প্রত্যেকটা আর্টিকেল পোস্ট এর মধ্যে ন্যূনতম তিনটা ফিউচার ইমেজ দিতে হবে।
ফিউচার ইমেজগুলো কোন আর্টিকালের কোন অর্থবোধক হবে তা পাঠকে নির্বাচন করতে
সাহায্য করে। ফিউচার ইমেজ গুলো অবশ্যই পোস্ট বা আর্টিকেল সাথে রিলেটেড থাকতে
হবে যাতে পাঠক পোস্ট এবং পোস্টের ফিউচার ইমেজ দেখে বুঝতে পারে কোন ক্যাটাগরির
পোস্ট।
১ আর্টিকেল এর মধ্যে একই ফিউচার ইমেজ বারবার ব্যবহার করা যাবে না আলাদা আলাদা
ফিউচার ইমেজ ব্যবহার করতে হবে।
২ ফিউচার ইমেজগুলো অবশ্যই এআই দিয়ে বানাতে হবে ফিউচার ইমেজ কোনভাবে কপি
পেস্ট করা যাবে না।
৩ পোষ্টের সাথে মিল রেখে ফিউচার ইমেজ বানাতে হবে
ভূমিকার পরের অংশ
তিন থেকে চার লাইন ভূমিকা লিখা হয়ে গেলে তারপর ফিউচার ইমেজ ব্যবহার করতে হবে
ফিউচার ইমেজ ব্যবহার করা হলে তার নিচে ভূমিকা বাকি দুই লাইন লিখতে হবে দুই
লাইনে এমন কিছু উল্লেখ করতে হবে পুরো পোষ্টের মূল কিছু কথা যেগুলো অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ
পেজ সূচিপত্র লিখার সঠিক নিয়ম
কোনো আর্টিকেল লেখা শুরুতেই পেজ সুচি পত্র দিয়ে থাকতে হয়। কারণ একটা পোস্টে
হয়তো কোন পাঠকের পুরো পোস্টটা পড়ার প্রয়োজন নাই কিন্তু কিছু কিছু বিষয়
পড়ার প্রয়োজন আছে। এমন পাঠকের জন্য প্রথমে পোস্ট সূচীপত্র দিতে হয়। পাঠক
যে আর্টিকেল গুলো পড়বে এবং যে আর্টিকেল গুলো পড়ার প্রয়োজন
সে আর্টিকেল গুলোর উপর ক্লিক করলে সরাসরি সে আর্টিকাল এর মধ্যে নিয়ে যাবে।
তাহলে পাঠক আনন্দ এবং বিনোদনের সাথে আপনার আর্টিকেলগুলি পড়তে পারবে। পাঠকের
সময় অনেকটা বেঁচে যাবে আশা করি তাহলে বুঝতে পারছেন পেজ সূচিপত্র কতটা
গুরুত্বপূর্ণ।
প্যারাগ্রাফ এর শিরোনাম ও আরো পরুন লেখার সঠিক নিয়ম
আপনি একটি শিরোনাম দিয়ে চেষ্টা করবেন সর্বনিম্ন দুইটি প্যারা লিখার এবং
সর্বোচ্চ পাঁচটি প্যারা লেখার । প্রত্যেকটি প্যারা সর্বনিম্ন তিন থেকে
সর্বোচ্চ পাঁচ লাইন বা ছয় লাইন লেখার চেষ্টা করবেন। এবং প্রয়োজনে কোন
প্যারা যদি বেশি লেখার প্রয়োজন পড়ে তাহলে আপনি একটি শিরোনাম দিয়ে পাঁচটি
প্যারা তৈরি করুন এবং চেষ্টা করবেন প্রত্যেকটি প্যারাতে আপনার শিরোনামের সাথে
মিল রাখার এবং প্রত্যেকটি প্যারা সর্বনিম্ন একটা ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার
করবেন
আপনি যে আর্টিকেল লিখেছেন যে পোস্ট লিখেছেন সে পোস্টের সাথে মিল রেখে অন্য
আটিকেল এর লিংক ব্যবহার করতে পারবেন আরো পরুন সেকশন। ফলে পাঠক আপনার একটি
পোস্ট পড়তে গিয়ে দুই তিনটি পোস্ট পড়ে ফেলবে এবং সে নিজের উপকৃত হবে
১ আরো পড়ুন সেকশন আরটিকাল পোস্টে তিনবার ব্যবহার করতে হবে।
২ আরো করুন সেকশন দুইটি তিনটি প্যারা পর একবার ব্যবহার করা যাবে এবং নিচের
দিকে ব্যবহার করতে হবে
৩ আরো পড়ুন সেকশন রিলেটেড আর্টিকেল লিংক ব্যবহার করতে হবে একইলিং একাধিকবার
ব্যবহার করা যাবে না আরও পড়ুন সেকশনে তিনটিতে তিন ধরনের লিংক দিতে হবে।
আরো পরুনঃ গুগল থেকে কীভাবে টাকা আয় করে
শেষ কথা লিখার সঠিক নিয়ম
আপনার সম্পূর্ণ পোস্ট লেখা শেষ হয়ে গেলে আপনার মতামত নিচে দেওয়া উচিত ।
আপনার মতামত চার লাইন করে দুইটি পারায় লেখা উচিত যাতে করে পাঠক পুরো পোস্ট
পড়ে আপনার মতামত পাই। কোন অংশে কি আছে এবং কোন অংশটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ
আপনার মতামতের মাধ্যমে যেন পাঠক জানতে পারি।
১ একজন লেখক তার আর্টিকেল এর মধ্যে মতামত জানানোর জন্য সর্বোচ্চ ২১০ ওয়ার্ড
লিখা যেতে পারে।
২ লেখকের শেষ কথা লিখার সময় দুইটি প্যারা ভাগ করে লিখতে হবে প্রথম প্যারা ৪
লাইন দ্বিতীয় প্যারা তিন লাইন লিখতে হবে
ফোকাস কিওয়ার্ড কি- ফোকাস কাকে বলে
ফোকাস কিওয়ার্ড কি এই প্রশ্নটির প্রথম উত্তর হলো আর্টিকেল এর প্রাণ। ফোকাস
কি ওয়াড কে আমরা সাধারণত আটিকালের প্রাণ বলে থাকি । অথবা আর্টিকালের অক্সিজেন
হিসাবে ধরা হয় ফোকাস কিওয়ার্ড কে একটি পোস্টের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করে থাকে। আপনার পুরো আর্টিকালের মধ্যে ফোকাস কিওয়ার যত বেশি হবে সাচ
রেঙ্কে সবার আগে আপনার আর্টিকেল থাকবে। ফোকাস কি ওয়াড এর মাধ্যমে আপনার
ভিজিটর বেশি হবে।
আর্টিকেল বা পোষ্টের মধ্যে ফোকাস কি ওয়ার্ড সর্বনিম্ন ১০ থেকে ১৫ বার
ব্যবহার করা উচিত এবং ফোকাস কিওয়ার ১৫ থেকে ২০ বার ব্যবহার করতে পারলে
সবথেকে বেশি ভালো। কারণ ফোকাস কি ওয়াড হলো আর্টিকেল এর প্রাণ । যদি ফোকাস
কিওয়ার্ড ৩টি থাকে তাহলে প্রত্যেকটি ফোকাস কিওয়াড ৭ বার ৭ বার ৭ বার করে
ব্যবহার করতে হবে। মোট২১বার।
ফোকাস কিওয়ার্ড আর্টিকেলের অক্সিজেন এমনকি ফোকাস কিওয়ার্ড ছাড়া গুগল সার্চ
রেঙ্কে কখনো প্রথম দিকে আসতে পারে না। আপনাদের মনে হয়তো এখন প্রশ্ন হচ্ছে।
যে ফোকাস কিওয়ার্ড আসলে কি বা ফোকাস কিওয়ার্ড কাকে বলে আবার কারো মনে হয়তো
এমন হচ্ছে যে ফোকাস কি ওয়াড কত কঠিন তাহলে চলুন ফোকাস কিওয়ার্ড সম্পর্কে
আলোচনা করি।
ধরুন আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলতে জানেন না তাহলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলার
জন্য নিশ্চয় আপনি গুগলে বা youtube এ সার্চ করবেন। গুগলে কি লিখে সার্চ
করবেন তাহলে বলুন নিশ্চয়ই আপনি লিখবেন ফেসবুক খুলার নিয়ম বা লিখবেন ফেসবুক
একাউন্ট কিভাবে খুলে । হ্যাঁ এবার গুগল বুঝতে পারছি আপনার কথা ফেসবুক খোলার
নিয়ম এ কথাটাই হলো ফোকাস কি আশা করি তাহলে এই সংক্ষিপ্ত কথার মাধ্যমে আপনি
বুঝতে পেরে গেছেন । ফোকাস কিওয়ার্ড কাকে বলে এবং ফোকাস কিওয়ার্ড কতটা
জরুরী।
আর্টিকেল ও প্যারা লেখার নিয়ম
একটি সুন্দর করে আর্টিকাল লেখার জন্য ৮ শিরোনাম বা হেডিং থাকা জরুরী। এবং
প্রতিটি হেডিং এ সর্বনিম্ন ২টি করে প্যারা লেখা উচিত তাহলে একটি আর্টিকেলে
সর্বনিম্ন ১৬ টি প্যারা থাকা উচিত তাহলে একটি সম্পূর্ণ আর্টিকেল লিখার মতো
হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এবং আর্টিকেলের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে
আলোচনা করতে হয়।
কোন নির্দিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে সুবিধা গুলো বা অসুবিধা গুলো আমাদের
নাম্বার বা বুলেট লিস্ট করে লিখাও উচিত তাহলে পাঠকের সুবিধা হয়। একটি
আর্টিকেলের মধ্যে বেস্ট কয়েকটি আর্টিকেল এর লিংক যুক্ত করা উচিত আর্টিকেলের
সাথে রিলেটেড লিংক গুলি করতে হবে তাহলে পাঠক বিস্তারিত ভাবে এবং ভালোভাবে
জানতে পারবে।
আর্টিকেল লিখার তথ্য পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস
আপনার হয়তো মনে এমন প্রশ্ন মনে হচ্ছে যে আমি তো আর্টিকেল লিখা শিখে গেলাম।
আপনার পোস্টে পড়ে কিন্তু আমি একটি আর্টিকেল লিখব কিন্তু আর্টিকেলটি লিখার
জন্য আমার কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা নেই। তো আমি কোথায় তথ্য পাব এমন মনে
হচ্ছে চলুন তাহলে কোথায় আপনি তথ্য পাবেন আপনাকে নিয়ে যাই
আপনি যে বিষয়ে বা যে আর্টিকেলটি লিখতে চাচ্ছেন সে আর্টিকেলটি গুগলে আপনার
আগে অনেক সবাই লিখে রেখেছে । তাই আপনার উচিত হবে দশটা আর্টিকেল দেখা বা পড়া
কিভাবে লিখেছে কোন রুলস ফলো করে লিখেছে আপনাকে সুন্দরভাবে পড়তে হবে । এবং
তাদের থেকে সুন্দর এবং ভালো করে লেখার চেষ্টা করতে হবে
আপনি কখনো এমন চিন্তা ভাবনা করবেন না আমি এ বিষয়ে বা এ আর্টিকেলের উপর দক্ষ
নই তাহলে চ্যাট জিবিটি সাহায্য নিয়ে লিখেনি দ্রুত এমন ভুল কখনো করবেন না এবং
কারো আর্টিকেল থেকে কপি-পেস্ট করবেন না কপি পেস্ট করলে আপনার ওয়েবসাইটে
কপিরাইট প্রেম মামলা হয়ে যাবে।
পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
পাঠকের দৃষ্টিতে সেরা আর্টিকেল লিখার জন্য সব থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ । কারণ
পাঠক যদি ভূমিকা পড়ে ঠিকমতো বুঝতে না পারে বা ক্লিয়ার ধারণা না পাই তাহলে
অবশ্যই পাঠক পুরো পোষ্টটি পড়বে না আর যদি ভূমিকাতে ক্লিয়ার ধারণা পাই তাহলে
অবশ্যই পাঠক পুরো আর আর্টিকেল পড়তে আগ্রহী দেখাবে
পাঠক যখন পুরো আর্টিকেলটি পড়তে শুরু করবে তখন যদি পাঠক দেখে VPN এর সকল
বৈশিষ্ট্য গুলি সুবিধা অসুবিধা বিস্তারিতভাবে লিখা আছে এবং VPN এর ডাউনলোড
লিংক দেওয়া আছে । তাহলে বলুন তো আপনার ভালো লাগবে । তাই না অবশ্যই আশা করি
আপনাকে অনেক ভালো লাগবে কারণ আপনি বিস্তারিত তথ্য জানতে পারলেন তার পাশাপাশি
আপনি ডাউনলোড করার সুযোগও পেয়ে যাচ্ছেন।
আর্টিকেল আমি ,আপনি শব্দ ব্যবহার
যখন আপনি আর্টিকেল লিখবেন তখন আমি /আপনি এই ধরনের শব্দ গুলো বেশি ব্যবহার
করার চেষ্টা করবেন । কারণ এর শব্দগুলো বেশি ব্যবহার করলে পাঠক মনে করবে আমি
/আপনি দুজনে গল্প করছি তাহলে পাঠক আর্টিকেলটি বিনোদনের সাথে পড়তে পারবে
আর্টিকেল লিখার মধ্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস।
শেষ কথা গুরুত্বপূর্ণ টিপস
এই পোস্টটি বা আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এখানে প্রত্যেকটি শিরোনাম এবং
প্রত্যেকটি প্যারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । বাংলা আর্টিকেল লেখার জন্য সবথেকে
সহজ নিয়ম ও শর্টকাট টেকনিক তুলে ধরা হয়েছে। কিভাবে গুগল সার্চ ইঞ্জিলে সব
প্রথমে পাওয়া যাবে আপনার পোস্টটি অথবা আর্টিকেলটি তার সকল শর্টকাট নিয়ম
তুলে ধরা হয়েছে।
একটি আর্টিকেল লিখার জন্য যতগুলো নিয়ম প্রয়োজন সব তুলে ধরা হয়েছে। প্রিয়
পাঠক আপনি যদি মনোযোগ দিয়ে পুরো পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আমি আশা করব।
বাংলা আরটিকাল লিখার জন্য এমন কি ইংরেজি আর্টিকেল লেখার জন্য আপনার কোন
সমস্যা হবে না শ্রদ্ধেয় পাঠক আজকে এখানেই আর্টিকেল লেখা ইতি টানছি শ্রদ্ধেয়
আপনার সুস্থতা কামনা করি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url