৫ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত জেনে নিন
শ্রদ্ধেয় পাঠক আপনি কি ৫ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত জানতে আগ্রহী বা ইচ্ছুক তাহলে
আমাদের আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি আপনার জন্য। সহি হাদিস দিয়ে তুলে ধরার
চেষ্টা করব আমাদের এই পোস্টে ৫ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত এই সম্পর্কে পুরো পোস্টে
লিখা হবে ইনশাআল্লাহ
শ্রদ্ধেয় পাঠক ৫ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়গুলি এবং পাঁচওয়াক্ত নামাজ পড়ার নিয়ম আপনাদের সামনে তুলে ধরব ইনশাআল্লাহ।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ৫ওয়াক্ত নামাজের ফজি
৫ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত
সহি হাদিসে পাওয়া যায় মেরাজের রাতে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)।
আল্লাহর কাছ থেকে আমাদের জন্য ৫০ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ নিয়ে আসতে ছিলেন। এমন
অবস্থায় হযরত মূসা (আঃ) এর সাথে দেখা । মুসা (আঃ) আমাদের প্রিয় নবী হযরত
মুহাম্মাদ (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা? করলেন আপনার উম্মতের জন্য আল্লাহ কত ওয়াক্ত নামাজ
ফরজ করেছেন ।আমাদের প্রিয় নবী বললেন ৫০ ওয়াক্ত।
নামাজ আমার উম্মতের জন্য তখন মুসা (আঃ) বললেন আপনি আল্লাহর কাছে ফিরে যান। আপনার
উম্মত ৫০ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পারবে না। এভাবে বেশ কয়েকবার আমাদের নবী হযরত
মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর কাছে ফিরে গেলেন এবং সর্বশেষ ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ আমাদের
জন্য নিয়ে আসলেন। আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা অবশ্যই আমাদের জন্য ফরজ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত
সম্পর্কে কুতায়াব (রহঃ) আবু হুরায়রা (রাঃ)থেকে বর্ণিত রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন। তোমাদের কারো বাড়ির পাশে প্রবাহিত নদী যদি থাকে আর
সেই নদীতে কেউ যদি প্রতিদিন ৫ বার গোসল করে তবে কি তার শরীরে কোন প্রকার ময়লা
থাকতে পারে।
সাহাবায়ে কেরাম বললেন না তার শরীরে কোন ময়লা থাকতে পারে না। হযরত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন ঠিক তেমনি ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে
দৃষ্টান্ত এরুপ ৫ ওয়াক্ত নামাজে মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা তার গুনাগার বান্দাদের
সমস্ত গুনাহ মিটিয়ে দেন অর্থাৎ মাফ করে দেন সহি হাদিস [সুনান নাসাঈ হাদিস
নাম্বার ৪৬২ ]এবং ৫ ওয়াক্ত নামাজের গুরুত্বপূর্ণ আরও তথ্য নিচে নিজে তুলে ধরবো
ইনশাল্লাহ।
আবু হুরাইরা থেকে বর্ণিত হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন
নামাজের মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানা তায়ালার কাছে সব থেকে শ্রেষ্ঠ এবং প্রিয় বান্দা
হওয়া যায় । সিজদার মাধ্যমে আল্লাহর নিকটে ও একজন মুমিন বান্দা হওয়া যায় ।
নামাজের মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানা তায়ালা তার গুনাহগার বান্দাকে মাফ করে । ৫
ওয়াক্ত নামাজ প্রতিটি মুমিনের গুনাহ মাফের জন্য অত্যন্ত জরুরী। ৫ ওয়াক্ত নামাজ
ছাড়া মুমিন ব্যক্তি হওয়া যায় না প্রত্যেকটি মুমিন ব্যক্তির জানা উচিত পাঁচ
ওয়াক্ত নামাজের
ফজিলত সম্পর্কে
ফজরের নামাজ ও ফজিলত জেনে নিন
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে বললেন
ইয়া রসুল আল্লাহ ৫ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানতে চাই।বিশেষ করে ফজরের
নামাজ সম্পর্কে কিছু বলুন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ফজরের নামাজ
সম্পর্কে বললেন তার মধ্যে ১০টি ফজিলত আপনাদের সামনে তুলে ধরবো ইনশাল্লাহ
- ফজরের নামাজ মুনাফিকদের জন্য কঠিন এবং মুমিনের জন্য ফজরের নামাজ অনেক সহজ হয়ে যায়। ফজরের নামাজের মহান আল্লাহ তায়ালা বরকত দান করেন। ফজরের নামাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
- কেউ যদি ফজরের নামাজ পড়ে তাহলে আল্লাহ তায়ালা তার সারাদিনের জিম্মাদারি নিয়ে নেন। সারাদিনে বিপদ বালা মুসিবত সবকিছু থেকে আল্লাহ তায়ালা তার রহমত দিয়ে তাকে হেফাজত করেন।
- ফজরের নামাজ জামাতের সহিদ পড়লে ফেরেশতারা গিয়ে আল্লাহ তায়ালার কাছে সাক্ষী দেয়। শে ফজরের নামাজ আদায় করেছে এবং ভালো কাজ করছে।
- কেউ যদি ফজর এবং এশার নামাজ জামাতের শহিদ আদায় করে আল্লাহ তায়ালা সারারাত দাঁড়িয়ে ফুল নফল নামাজ আদায় করলে যে সওয়াব হয়। তার সমান নেকি সে ব্যক্তির আমলনামায় দেওয়া হয় যে ব্যক্তি এশার এবং ফজরের নামাজ জামাতে আদায় করল।
- কোন ব্যক্তি যদি নিয়মিত ফজরের নামাজ আদায় করে অন্ধকার থেকে এসে তাহলে আল্লাহ তায়ালা তার বিনিময়ে কিয়ামতের দিন তাকে পরিপূর্ণ আলোর ব্যবস্থা করে দিবেন অর্থাৎ তাকে নুর দান করবেন।
- নিয়মিত ফজরের নামাজ আদায় করলে আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে তাদের সাথে সাক্ষাৎ এবং দেখা করবেন জান্নাতীরা আল্লাহ তায়ালাকে দেখতে পাবে।
- হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন যে ব্যক্তি আসর এবং ফজর নামাজ গুলো যত্ন সহিত আদায় করবে সে ব্যক্তি জাহান্নামে প্রবেশ করবে না।
- কেউ যদি ফজরের নামাজ পড়ে তাহলে আল্লাহ তায়ালা তাকে বরকত দান করেন তার রিজিক ব্যবস্থা করে দেন।
- কেউ যদি ফজরের দুই রাকাত ফরজ সালাত আদায় করে সে ব্যক্তি নিজেকে যেন মনে করে পৃথিবীর সবচাইতে ধনী ব্যক্তি । দুনিয়ার মধ্যবর্তী সব সম্পদের চাইতে বড় সম্পদের মালিক হয়ে গেল।
জোহরের নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত
আবু আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে বললেন ইয়া রসুল আল্লাহ ৫
ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানতে চাই।বিশেষ করে জোহরের নামাজ সম্পর্কে কিছু
বলুন হযরত মুহাম্মঃ)(সা:) জোহরের নামাজ সম্পর্কে বললেন তা ফজিলত আপনাদের সামনে
তুলে ধরবো ইনশাল্লাহ
হাদীস শরীফে এসেছে হযরত আবু বারযা আসলামী (রাঃ) রসূল (সাঃ) কে নামাজের সময়
সম্পর্কে জিজ্ঞাসা ? করা হলে তিনি বললেন রাসূঃ)(সা:) জোহরের নামাজ যাকে তোমরা
প্রথম নামাজ বলে থাক ।যখন গরমের মাত্রা বেড়ে যায় তখন তোমরা নামাজ আদায় কর।
কারণ গরমের প্রচণ্ডতা জাহান্নামের উত্তাপের অংশ [বুখারী শরীফ ৫৩৬]
হাদিসের বর্ণনায় এই নামাজের কষ্টের বিবরণ রয়েছে যেহেতু এই নামাজের সঙ্গে কষ্টের
সম্পর্ক রয়েছে সুতরাং তা আদায়ের নেকির পরিমাণ আল্লাহ বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
জোহরের সুন্নাত নামাজের গুরুত্ব ব্যাপক রয়েছে। কিয়ামতের দিন বান্দার থেকে
সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব নেওয়া হবে নামাজ পুরোপুরি আদায় করে থাকলে তা ভালো ।
বান্দার যদি ফরজ নামাজের ঘাটতি থাকে আর যদি নফল নামাজ থাকে নফল নামাজ দিয়ে ফরজ
নামাজের ঘাটতি পূরণ করে দিবেন।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত রসুল( সাঃ) বলেন কখনো জোহরের ৪ রাকাত সুন্নত এবং শেষে
৪ রাকাত সুন্নত কখনো ছাড়তেন না রসুল( সাঃ) বলেন যে ব্যক্তি জোহরের আগে ৪ রাকাত
সুন্নত এবং পরে ৪ রাকাত সুন্নত আদায় করল আল্লাহ তায়ালা তার জন্য জান্নাতে একটি
ঘর নির্মাণ করবে যোহরের নামাজের ব্যাপক গুরুত্ব এবং ফজিলত রয়েছে।
আসরের নামাজের ফজিলত জেনে নিন
যে ব্যক্তি আসরের নামাজ যত্নের সাথে আদায় করবে সে ব্যক্তির জন্য আল্লাহ
সুবহানাতায়ালা তার কতগুলো নিয়ামত রেখেছেন । এবং তার নামাজের সাক্ষী হিসাবে
ফেরেশতাদের দায়িত্বে দেয়া হয়েছে এবং আসল ও ফজর নামাজ নিয়ে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ
হাদিস আপনাদের সামনে তুলে ধরব ইনশাআল্লাহ
- হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে ব্যক্তি ফজর ও আসরের নামাজ আদায় করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে [সহীহ বুখারি ৫৭৪]
- হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন। তোমরা সেই নামাজের প্রতি যত্নবান হও যে নামাজের সাক্ষী ফেরেশতারা নিজে দিবে । সেই নামাজগুলো হলো ফজর এবং আসর এই দুই ওয়াক্ত নামাজের সাক্ষী ফেরেশতারা দিবেন [সহীদ হাদিস তিরমিজি]
- হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন ফজরের ২ রাকাত সুন্নত নামাজ মাঝে যা কিছু আছে পৃথিবীতে এর থেকে উত্তম কিছু আর নাই পৃথিবীতে সবচাইতে উত্তম হলো ফজরের সুন্নত দুই রেকাত নামাজ।[সহীহ মুসলিম শরীফ]
প্রিয় পাঠক আশা করি আসরের নামাজ এর গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত
জানতে পেরেছেন সহী হাদিসের মাধ্যমে। ফজরের এবং আসরের নামাজ কখনো ত্যাগ করা উচিত
নয় বরং যতই কষ্ট হোক ফজর এবং আসরের নামাজ জামাতের সহিত আদায় করা উচিত আপনার
আমার সকলের।
মাগরিবের নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে ব্যক্তি মাগরিবের ফরজ
নামাজের পর এবং অন্য ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করল সে ব্যক্তি জান্নাতি
সে যদি এখন মারা যায় সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে। আয়তুল কুরসির এতটা
ফজিলত রয়েছে হাদিস আপনি যদি চর্চা করেন এগুলো দেখতে পাবেন যা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ
এবং হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও একটি দুয়ার কথা বলেছেন।
যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজ পর এই দোয়াটি ১০ বার পাঠ করবে সে তার নিজের চোখে
দেখতে পাবে তার নিজের উপকারিতা দোয়াটি হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াদাহু লা
শারীকা লাহু লাহুল মু্লকু অলাহুল হামদু অহুয়া আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদির।এই
দোয়াটির গুরুত্ব ব্যাপক ফজিলত রয়েছে প্রিয় পাঠক আপনি আমি আমরা সকলেই পাঠ করার
চেষ্টা করব।
এশার নামাজের ফজিলত নিয়ে আলোচনা
[মুসলিম শরীফ ১৩৭৭] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন কোন ব্যক্তি যদি
এশারের নামাজ জামাতের আদায় করলো। ঘুমিয়ে গেল আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তাকে অর্ধেক
রাত দাঁড়িয়ে নফল সালাত আদায় করার সমতুল্য নেকি দান করবেন। এশারের নামাজে
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। যা আমরা অনেকেই জানিনা।
রসুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন কোন ব্যক্তি যদি এশারের নামাজ এবং ফজরের
নামাজ জামাতের শহীদ আদায় করল সে ব্যক্তি মনে করে যেন সারারাত দাঁড়িয়ে নফল
সালাত আদায় করল। সারারাত দাঁড়িয়ে নফল সালাত আদায় করলে যে নেকি হয় আল্লাহ
সুবহানাতায়ালা এশার এবং ফজরের নামাজ জামাতের শহীদ আদায় করলে তার সমতুল্য নেকি
দান করেন। প্রিয় পাঠক নিশ্চয়ই আপনি এশার এবং ফজরের নামাজ জামাতের সহিত আদায়
করার গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেছেন।
নামাজ কেন পড়বেন তা জেনে নিন
নামাজ হলো ইসলামের মৌলিক ইবাদাত নামাজের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য অর্জন
করে। সৃষ্টিকর্তা ও মানুষের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি হয় এমনকি এই নামাজ আল্লাহ
বান্দাদের জন্য রেখেছেন অগণিত কল্যাণ ও উপকারিতা। নামাজ আদায়কারীর জন্য আল্লাহ
ঘোষণা করেছেন অকল্পনীয় পুরস্কার তাই মুমিন বান্দা কখনো নামাজে অলসতা করে না।
নামাজের ব্যাপারে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন কিয়ামতের দিন
বান্দার কাছ থেকে নামাজের হিসাব নেয়া হবে বান্দা ঠিক মতন নামাজ পড়েছে কিনা তার
নামাজের হিসাব যদি ঠিকঠাক হয়। তার বাকি হিসাবগুলো আল্লাহ তায়ালা সহজ করে দিবেন
। এবং নামাজের হিসাব যদি ঠিক না হয় তাহলে তার জন্য বাকি হিসাবগুলো আরো কঠিন হবে
এবং সে জাহান্নামে যাবে।
প্রিয় পাঠক তাই নামাজকে ফরজ করা হয়েছে এবং প্রত্যেক মুমিনের জন্য নামাজ অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ।এবং নামাজ যত্নে শহীদ আদায় করতে হবে নামাজ না পড়লে জান্নাতে
যাওয়া অসম্ভব হয়ে পড়। তাই আমাদের প্রতিদিন নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়
করতে হবে প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন নামাজ পড়া কেন প্রয়োজন।নামাজ
আপনাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে নামাজ আপনার পক্ষে সাক্ষ্য দিবে কিয়ামতের দিন।
শেষ কথা গুরুত্বপূর্ণ টিপস
প্রিয় পাঠক আজকের এই ব্লগ পোস্টটিতে উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি বিস্তারিতভাবে ৫
ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত । প্রত্যেকটি মুসলিমের জানা খুবই জরুরী এবং গুরুত্বপূর্ণ
আমি আশা করি প্রত্যেকটি আর্টিকেল আপনাদের জীবনকে পরিবর্তন করতে সাহায্য করবে।
কারণ এই আর্টিকেল গুলো হাদিস দারা উল্লেখ করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা
করেছি
প্রিয় পাঠক আমি আশা করি পুরো পোস্টটি পড়ে আপনি ৫ ওয়াক্ত নামাজের ফজিলত
সম্পর্কে বিশেষ ধরনের জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন এই পোষ্টের মধ্যে আপনাদের জন্য সহি
হাদিস এর কথা উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি । শ্রদ্ধেয় পাঠক আজকের পোস্ট এখানেই শেষ
করছি আপনার সুস্থতা কামনা করি এবং আপনার কল্যাণ কামনা করি। টেকি বাজার

.webp)
.webp)
টেকি বাজার আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url